নুতুন বাড়ি বানাতে গিয়ে,পাওয়া গেল ৭০০ বছর পুরোনো বাড়ি

  কোনও ব্যক্তি কখনই ভাগ্য এবং পূর্বনির্ধারিত মুহুর্ত না আসা অবধি তার জীবনের সত্যিকার অর্থ কখনই উপলব্ধি করতে পারে না, যেমনটি ৮১বছর বয়সী এক ব্যক্তির উদাহরণ , যিনি বহু বছর ধরে তার বাগানের নীচে কী রয়েছে তার কোনও ধারণা ছিল না, যতক্ষণ না সে একটি বাড়ি নির্মাণ শুরু করে।

 চার্লস পোল নামে একজন প্রাক্তন ব্যাংকার নিজের বাড়ির উঠোনটিতে  নতুন বাড়ি তৈরির পরিকল্পনা করেছিলেন তার মধ্যে যাওয়ার জন্য তিনি তার বর্তমান বাড়িটি বিক্রি করতে চেয়েছিলেন, যা সরাসরি তার পিছনে ছিল। পোল বহু বছর ধরে আর্থিক শিল্পে কাজ করেছিলেন।

  তবে, তিনি যখন নতুন অর্জিত অঞ্চলে কাজ শুরু করেছিলেন। তখন তিনি  এমন এক হতবাক পরিণতি এবং নিয়তির মুখোমুখি হয়েছিল যা তিনি কখনই অনুমান করেননি। ৮১বছর বয়সী পোল একাকী বাস করছিলেন তা সত্ত্বেও, ভিত্তিটি খনন করা এবং কিছু অংশ  স্থাপনের কাজটি শুরু হয়ে কাজটি দেখেছিলেন তিনি। তবে, ডেইলি মেইল ​​অনুসারে, চার্লস পোল ৭০০বছরেরও বেশি সময় ধরে হারিয়ে যাওয়া কিছু আবিষ্কার করেছিলেন, প্রত্নতাত্ত্বিকরা তার আবিষ্কার করার আগে ২০০বছরেরও বেশি সময় ধরে এটির জন্য খোঁজ করেছিলেন।এটি হল চার্লস পোলের উঠোনের নীচে একটি লুকানো প্রাসাদ উন্মোচিত হয়েছিল এবং এর নামকরণ করা হয়েছিল বিশপের প্রাসাদ।

 কয়েক দশক ধরে প্রাসাদ উদ্যান হিসাবে পরিচিত প্রাসাদটি পুরোপুরি পরিত্যক্ত হয়ে গিয়েছিল এবং প্রত্নতাত্ত্বিকরা এটি খুঁজ করছিল। চার্জ পোল নামে একজন ৮১বছর বয়সী ব্যক্তি তার উঠোনটিতে নতুন কাঠামোর ভিত্তি তৈরি করার সময় অপ্রত্যাশিতভাবে প্রাসাদটি অনাবৃত করেছিলেন, ত্রয়োদশ শতাব্দীর পর থেকে প্রাসাদটি হারিয়ে গিয়াছিল। দক্ষিণ পশ্চিম ঐতিহ্য ট্রাস্টের একজন প্রতিনিধি জানিয়েছেন, উল্লেখযোগ্য প্রাচীর ভিত্তি এবং মেঝে স্তরগুলি উন্মোচিত হয়েছে এবং তা বিশপের প্যালেস কমপ্লেক্সের মূল ভিত্তির অংশ বলে বিশ্বাস করা হয়।

 যাইহোক, ৮১ বছর বয়সী এই ব্যক্তি তার বাড়িতে একটি মূল্যবান নিদর্শন আবিষ্কার করতে পেরে আনন্দিত হলেও, প্রাসাদের তাৎপর্যের কারণে তদন্তের প্রয়োজন হওয়ার তার কাজটি থামানো হয়েছে, এতে কোনও বিস্ময়কর ব্যয় হবে না।