Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ডায়াবেটিস মোকাবেলায় দারচিনির গুন

 


  রান্নায় ব্যবহৃত মসলাগুলোর মধ্যে দারচিনি অন্যতম।  দারচিনি কেবল স্বাদ বা সুগন্ধের জন্যই নয়, এর বিভিন্ন ওষুধের গুণের জন্যও খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  'সিনামালডিহাইড' খাবারের গন্ধ ছাড়াও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্রে কার্যকর।  দারচিনি ডায়াবেটিসের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।  অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে দারচিনিও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।


  


  ১ চা চামচ দারচিনিতে সাধারণত যেসব পুষ্টি থাকে


  ক্যালোরি - ৬.৪২



  কার্বোহাইড্রেট - ২.২ গ্রাম


  ক্যালসিয়াম - ২৬.১ মিলিগ্রাম


  ম্যাগনেসিয়াম - ১.৫৬ মিলিগ্রাম


  ফসফরাস - ১১.২ মিলিগ্রাম


  পটাসিয়াম - ১১.২ মিলিগ্রাম


  দারচিনি কোলিন এবং লাইকোপিনের মতো বিভিন্ন অ্যান্টি-অক্সিডেন্টেও সমৃদ্ধ।


  দারচিনি টাইপ



  দারচিনি মূলত দুই প্রকার:


  ১. সিলন দারচিনি


  ২. চাইনিজ বা ক্যাসিয়া দারচিনি



  ডায়াবেটিসে দারচিনির কার্যকারিতা


  পৃথিবীর অন্য যেকোনো জাতির তুলনায় ভারতীয়দের মধ্যে ডায়াবেটিস বেশি দেখা যায়।  ভারতে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবেটিসে ভোগে, যাদের অর্ধেকেরও বেশি রোগ নির্ণয় করা হয়নি।




  দারচিনির অন্যান্য উপকারিতা রয়েছে


  দারচিনি শুধু ডায়াবেটিসের জন্য নয়, পেটের বিভিন্ন সমস্যার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।  ডায়রিয়ার চিকিৎসার জন্যও দারচিনি নিয়মিত ব্যবহার করা হয়।  আয়ুর্বেদে, দারচিনির ছাল প্রায়ই দাঁতের ব্যথা বা জয়েন্টের ব্যথায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।


  দারুচিনির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া


  দারচিনির অতিরিক্ত ব্যবহার লিভারের ক্ষতি করতে পারে।  যদি কেউ নিয়মিত রক্ত ​​পাতলা করে, বা কেউ ডায়াবেটিসের চিকিৎসার জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করে, তাহলে তাদের জন্য খুব বেশি দারচিনি না খাওয়াই ভালো।


   দারচিনি কোন কোন খাবারে ব্যবহার করা যেতে পারে



  দারচিনির স্বাদ এবং গন্ধ উভয়ই সিনামালডিহাইড থেকে আসে।  আপনি দারচিনি কেক, কুকিজ বা বিভিন্ন স্মুদি জাতীয় খাবারের উপাদান হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

No comments: