শিশুর সুস্বাস্থ্যর জন্য ডায়েট টিপস!

 

ওজন বাড়া অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগের একটি  কারণ। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন শৈশবকালের স্থূলত্বকে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুতর স্বাস্থ্য জনস্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছে, যা বিশ্বের প্রতিটি দেশকে প্রভাবিত করছে। মাত্র ৪০ বছরে, স্থূলত্বের সঙ্গে স্কুল-বয়সী শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের সংখ্যা ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। 

যদি তা পরীক্ষা না করা হয় তবে শৈশবকালে স্থূলত্ব শিশুর শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক স্বাস্থকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। শৈশবকালে স্থূলত্বের ঝুঁকি রোধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এটি অনেক রোগ নিরাময়ে সহায়তা করতে পারে।

 সন্তানের ডায়েট, প্রতিদিনের রুটিন, শারীরিক কাজের স্তর, ঘুমের সময়সূচী এবং আরও স্বাস্থ্যকর ওজন নিশ্চিত করতে পিতামাতার যথেষ্ট মনোযোগ প্রয়োজন। পিতামাতার সুবিধার্থে যত্ন নেওয়ার জন্য, কিছু টিপস দেওয়া হচ্ছে যা আপনার শিশুকে অতিরিক্ত ওজন বা স্থূল হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করবে।

 ডায়েট টিপস -

 শিশুদের প্রায়শই জাঙ্ক ফুড যেমন চিপস, চকোলেট, গ্যাস সমৃদ্ধ পানীয় এবং ভাজা খাবার খেতে দেখা যায়। এই সমস্ত খাবার ট্রান্স ফ্যাট, অক্সিজেন সমৃদ্ধ তেল পূর্ণ। জাঙ্ক ফুড প্রেমী শিশুরা প্রায়শই ছোট বেলা থেকেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন।

ভাজা এবং টিনজাত খাবারের পরিবর্তে টাটকা ফলের স্যালাড, বাদাম, দইয়ের মতো স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলি প্রতিস্থাপন করুন। এটি আপনার নিরীহ অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে এবং স্বাস্থ্য এবং বিপাক বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।

ডায়েটে অনেক ধরণের খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ। শিশুকে তার প্লেটে উপস্থিত সমস্ত কিছু খেতে বলা উচিৎ যাতে সর্বাধিক স্বাস্থ্য উপকৃত হতে পারে। নিয়মিতভাবে শিশুর সমস্ত খাদ্য গ্রুপের উপাদানগুলিতে অ্যাক্সেস থাকা উচিৎ।

- পুরো পরিবার বাড়িতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস বজায় রাখার জন্য দায়বদ্ধ, যাতে তাদের বাচ্চারা খুব কম বয়সে ওজন বাড়ানোর ঝুঁকিতে না থাকে এবং উচ্চ কোলেস্টেরল রাখে না। এগুলি তাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।