Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

কোন দিক ফিরে ঘুমানো উচিৎ?



  সকালে ঘুম থেকে উঠে ঘাড়-হাত-পায়ের ব্যথা? তাই তারজন্য আপনি কিভাবে ঘুমাবেন তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  অনেক দিন সোজা হয়ে শুয়ে থাকাটাই শ্রেয় মনে করা হতো।  কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে একপাশে শুয়ে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো।  ঠিকমতো ঘুমাতে পারলে পিঠ ও কোমরের ব্যথা কমানো যায়।  নাক ডাকার সমস্যাও অনেকটা কমে যায়।



  অনিয়ন্ত্রিত যানজট জটিল অসুস্থতা যেমন অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার মানুষের মধ্যেও একটি প্রধান লক্ষণ।  এই রোগ থাকলে হৃদরোগ বা ডায়াবেটিস হতে পারে।  একপাশে শুয়ে থাকলে এই রোগের ঝুঁকি কমে যাবে।


  একপাশে ঘুমানোর ঝুঁকি কি



  পিঠ ও কোমরের ব্যথা কমে গেলেও সারাক্ষণ একপাশে শুয়ে থাকলে শরীরের অন্য অংশে ব্যথা হতে পারে।  তাই মাঝে মাঝে আপনাকে দিক পরিবর্তন করতে হবে।


  খেয়াল রাখতে হবে যেন থুতনি  বুকের দিকে ঝুঁকে না যায়।  এটি হলে ঘাড় এবং গলায় ব্যথা হতে পারে।  খুব নরম বালিশ বা গদিতে না ঘুমানোই ভালো।


  কোন দিকটি বেশি উপকারী?


  ঘুমের সময় পাশ ফেরা হওয়া খুবই স্বাভাবিক।  তবে বাম পাশে শুয়ে থাকা শরীরের জন্য বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়।  এর কারণ হল এই ভাবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ আরো খোলা শ্বাস নিতে পারে এবং সমস্ত বিষ সহজেই শরীর থেকে বের করে দিতে পারে।


  পেটের ওপর ভর নিয়ে শুয়ে থাকা শরীরের বিভিন্ন অংশে সবচেয়ে বেশি চাপ ফেলে।


পাশ ফিরে ঘুমানোর সময় কি কি মনে রাখতে হবে -


 মোটামুটি শক্ত গদি ব্যবহার করুন।  খুব শক্ত হলেও ঘুমিয়ে পড়া কঠিন হবে। সঙ্গে একটি শক্ত বালিশ নিন।


  বাম দিকে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।  কান, ঘাড় সমান্তরাল হওয়া উচিত।  থুতনি যেনো বুকের দিকে না ঝুঁকে যায়।


 মুখ থেকে হাত সরান এবং পাশে রাখুন।


  আপনার পায়ের মাঝে একটি বালিশ নিন।  যাতে দুই হাঁটু একসাথে লেগে না যায়।



 হাঁটু সামান্য বাঁকানো হলে মেরুদণ্ড খুব বেশি প্রসারিত হবে না।

No comments: