Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

চা প্রেমিকরা এই ১০ ধরনের চা সম্পর্কে জেনে নিন

 







আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই এক কাপ চা দিয়ে দিন শুরু করে।আজ আমরা আপনাকে ১০ ধরণের চা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি। 





 ১. মশলা চা :-


 মশলা চা প্রথাগত চা থেকে আলাদা।  ভেষজ, লবঙ্গ এবং দারুচিনি ব্যবহার করা হয়।  স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে এই চা তৈরি করা হয়।  আসামের মামরি চা গাছগুলিও এতে ব্যবহৃত হয়।





 ২. গ্রীন টি :-


আপনি গ্রিন টি দিয়ে আপনার দিন শুরু করতে পারেন।  এর প্রধান উপাদান হল অর্ধেক বা এক চা চামচ গ্রিন টি পাউডার এবং এক চা চামচ মধু।  গ্রিন টি চা ব্যবহার স্বাস্থ্যের দিক থেকেও খুব উপকারী।



 ৩. ইরানি চা:-


 ইরানি চা আমাদের দেশের কিছু অংশে বেশ বিখ্যাত।  এই চা বিশেষ করে হায়দ্রাবাদ এবং পুনেতে পাওয়া যায়।  সেখানকার মানুষ এটা অনেক পছন্দ করে।  এটি তৈরির পদ্ধতিও আলাদা।





 ৪. তন্দুরি চা:-


আমরা তন্দুরি রোটির স্বাদ খেয়েছি, কিন্তু  তন্দুরি চা?  তন্দুরি চা মহারাষ্ট্রের পুনের  একটি অনন্য বৈচিত্র্য।  এটি তন্দুরে তৈরি করা হয় এবং তারপর কুলহাদে পরিবেশন করা হয়।






৫. কালো চা :-


সাধারণত দুধ ছাড়া চা তৈরি হয় না, কিন্তু কালো চায়ে দুধ মোটেও ব্যবহার করা হয় না।  এই চা খুবই শক্তিশালী।  বিশেষ করে অসম চা এটি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।





 ৬. ভেষজ চা :-


স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ভেষজ চা পান করা হয়।  এটির নাম অনুসারে, লেবু, ধনে, গোলমরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, আদা ইত্যাদি  ব্যবহার করা হয়।





 ৭. দুপুরের চা:-


দুপুরের চা কাশ্মীরে বেশ বিখ্যাত।  এই চা সাম্ভারে তৈরি হয়।  এই চা কাশ্মীরের ঐতিহ্যবাহী চা হিসেবেও বিখ্যাত।  দুপুরের চা কাশ্মীরের পাশাপাশি রাজস্থান এবং নেপালের অনেক এলাকায় পাওয়া যায়।



৮. মাখন চা:-


 এই চা হিমালয় অঞ্চলে বসবাসকারীদের দ্বারা তৈরি করা হয়। হিমালয় অঞ্চলের মানুষ, নেপাল ইয়াক মাখন, চা পাতা এবং লবণ দিয়ে এটি প্রস্তুত করে।  এটা নোনতা চা।



 ৯. বরফ চা:-


 এটা শুনতে একটু অদ্ভুত লাগবে যে বরফ  ব্যবহার করা হয় চা বানানোর জন্য। আমাদের দেশে অনেক জায়গায় এই চা পান করা হয়।  এই লেবু বরফ চা আকারে পাওয়া যায়।


১০. লেমন টি :-

 লেমন টি শরীরের জন্যও খুব উপকারী।  এই চায়ের স্বাদ টক।  এর সঙ্গে এটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করে, যার কারণে শরীর সুস্থ থাকে।

No comments: