ক্যাস্টর অয়েলের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক গুলি জেনেনিন

বহু শতাব্দী ধরে মিশরীয় মহিলাদের বিউটি টিপসগুলির একটি অংশ। তবে মাত্র কয়েক বছরে, এই  তেল পুরো বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। শক্তিশালী জোলাপ বৃদ্ধি (গর্ভবতী মহিলাদের জন্য রেচক) বাড়ানো থেকে ল্যাশ এবং চুলের বৃদ্ধি করার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এই হলুদ তেলের আরও আশ্চর্য গুন রয়েছে।কয়েক বছর ধরে , বিজ্ঞান অনুমোদিত গুণাবলীর কারণে ক্যাস্টর অয়েল ত্বকের যত্নে প্রচুর খ্যাতি অর্জন করেছে। 

তবে একই সাথে প্রশ্ন ওঠে যে এটি ত্বকে ব্যবহার করা কি সমান উপকারী ? আমরা এটি সম্পর্কে কথা বলার আগে আসুন আমরা ক্যাস্টর অয়েল সম্পর্কে ইতিবাচক কিছু জানি।

আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার করে

ক্যাস্টর তেলে একটি প্রাকৃতিক কম্প্যাক্ট রয়েছে , যার অর্থ এটি বাতাস থেকে আর্দ্রতা আকৃষ্ট করতে পারে ত্বক , ত্বকের জলয়োজিত বজায় রাখতে পারে। ফার্মা কগনোসি রিসার্চে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে , এটি ত্বকের বাইরের স্তর দিয়ে জলের ক্ষতি রোধ করে আর্দ্রতা বজায় রাখে।তেলের উচ্চ পরিমাণের কারণে , ক্যাস্টর অয়েল ত্বকে একটি ঘন প্রতিরক্ষামূলক স্তর গঠন করে। যার কারণে আপনার ত্বকে আর্দ্রতা আটকে যায়। এর পরিষ্কার অর্থ হ'ল ক্যাস্টর অয়েল আপনার ত্বককে কোমল ও নরম রাখে।

 ব্রণ লড়াই

ক্যাস্টর অয়েল অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য নিয়ে সজ্জিত , যার অর্থ এটি পিম্পলস , ব্ল্যাকহেডস ভরা পিম্পলগুলির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সফল।

 ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে

এটি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। যাতে আপনার ত্বকে আপনি যখন ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করেন , তখন এটি আপনাকে সূক্ষ্ম লাইন এবং বলিরেখা থেকে বাঁচায়।ক্যাস্টর অয়েলের এতগুলি বৈশিষ্ট্য জানার পরে আপনি অবশ্যই এটির আসক্ত হয়ে গেছেন। তবে আপনি এটিকে আপনার সৌন্দর্য যত্নের অংশ হিসাবে তৈরি করার আগে এ সম্পর্কে আরও কিছু বিষয় জানা গুরুত্বপূর্ণ। 

 কেন ক্যাস্টর অয়েল কিছু লোকের পক্ষে মানায় না

এটি তুচ্ছ বিষয় নয় , তবে চর্ম বিশেষজ্ঞরাও এই সত্যটি গ্রহণ করেন। কেয়া স্কিনকেয়ার লিমিটেড মেডিকেল অপারেশনের প্রধান চিকিৎসক সুশান্ত শেঠি বলেছেন , “ কিছু লোক ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের কারণে ত্বকের জ্বালা হওয়ার অভিযোগ করে। বিশেষত যখন তারা ত্বকের সমস্যার মুখোমুখি হয়। যেমন ডার্মাটাইটিস বা সংবেদনশীল ত্বক। "