চোখের নিচের নরম ত্বক সজীব ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করুন উপযুক্ত ক্রিম
আমাদের চোখের চারপাশের ত্বক খুব নরম হয়, তাই চোখের চারপাশের ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ প্রথমে পড়ে, দেখা যায় ত্বক কুঁচকে যাচ্ছে। তাই চোখের চারপাশের ত্বক যাতে সুস্থ ও সম্পৃক্ত থাকে তাই অনেক আগে থেকেই সচেতন হতে হবে এবং নিয়মিত চোখের ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। তাই ২০ বছর বয়স থেকেই চোখের ক্রিম ব্যবহার করা শুরু করুন, কারণ চোখের চারপাশে ক্রিম ব্যবহারের অনেক উপকারিতা আছে।
আমরা সাধারণত যে ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার মুখে মেখে থাকি, সেগুলো আমাদের চোখের ত্বকের পক্ষে একটু বেশি কড়া বলে মনে হতে পারে। যেহেতু চোখে লাগানোর ক্রিমগুলো পরীক্ষা করে তবেই রোগীকে ব্যবহার করতে দেওয়া হয় তাই এই ক্রিমগুলো অনেক বেশি উপযোগী।
১. ময়েশ্চারাইজার
ময়শ্চারাইজার একটি ত্বকের যত্নের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিকার। এটি চোখের চারপাশের ত্বকের জন্যও প্রয়োজনীয়। আপনার ত্বক অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার নির্বাচন করা যেতে পারে। এর ব্যবহার নিয়ে চোখে কোনও জ্বালা হয় না। চামড়ার ধরণের উপর নির্ভর করে আই ক্রিম প্রয়োগ করা যেতে পারে।
২.চোখ শিথিল করুন:
আপনার চোখ সারা দিন অবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করে। নীল আলোর গ্যাজেটগুলির ব্যবহারের ফলে আরও ক্লান্তি আসে। শুতে যাওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে আপনার মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকুন। এছাড়াও, যতদূর সম্ভব দিনের বেলা গ্যাজেটগুলি ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন।
৩. সূর্যের ক্ষতি
এড়ান, ক্ষতিকারক অতিবেগুনী রশ্মির সংস্পর্শে ত্বকের ক্ষতি হয়। আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মিও চোখকে প্রভাবিত করে। রোদে উঠার আগে আপনার মুখের উপর সান গ্লাস ব্যবহার করুন। সান গ্লাস পরা আপনার চোখ এবং চারপাশের ত্বককে সুরক্ষা দেয়।
৪. ঘরোয়া প্রতিকার করুন
অনেকগুলি ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা প্রদাহ এবং গভীর বৃত্ত হ্রাস করতে সহায়ক। সর্বাধিক জনপ্রিয় ঘরোয়া প্রতিকার হ'ল শশাকে টুকরো টুকরো করে লাগিয়ে রাখা।
৫.আপনার চোখের চারপাশের ত্বক খুব নরম এবং সরু হয়। আপনি যখন ত্বকের যত্নের ব্যবস্থা নিচ্ছেন বা মেকআপ প্রয়োগ করছেন, তখন চোখের ত্বকের দিকে যত্নবান হন।
No comments: