Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

জেনে নিন কিসমিসের স্বাস্থ্য উপকারীতা গুলি


শীতের মরশুম শুরু হওয়ার সাথে সাথে পেটের রোগ, সর্দি-কাশি সাথে আরো নানা রোগ দেখা দেয়, যদি খাবার সঠিকভাবে গ্রহন করা হয় তবে এই মৌসুমী ঝামেলাগুলি থেকে সহজেই নিস্তার পাওয়া যেতে পারে। শুকনো আঙুর এই মৌসুমে খুব অনুকূল। শুকনো আঙুর ফল হ'ল আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ একটি শুকনো ফল যা আঙুর দিয়ে তৈরি হয়। ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় এটি আপনার শরীরকে কেবল উষ্ণ রাখে না, শীত এবং সর্দি থেকেও সুরক্ষিত রাখে।


শুকনো আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং সেলেনিয়াম রয়েছে, পাশাপাশি ফাইবার, ফাইটো পুষ্টি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। শুকনো আঙ্গুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। শুকনো আঙ্গুর স্বাদে যেমন ভাল তেমনি উপকারীও। আসুন জেনে নিই কীভাবে শুকনো আঙ্গুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।


আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে চান তবে কিসমিস খাবেন:


করোনার পিরিয়ডে অনাক্রম্যতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঠান্ডা আবহাওয়ায় সর্দি শীত বা ভাইরাল সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, তাই আপনার শুকনো আঙ্গুর গ্রহণ করে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। আপনি দিনে পাঁচটি কিসমিস খেতে পারেন।


আপনি যদি শীত ঠাণ্ডা এড়াতে চান তবে শুকনো আঙুর খাবেন:


শুকনো আঙ্গুর মধ্যে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। আপনি প্রতিদিন দুধে পাঁচটি শুকনো আঙ্গুর সিদ্ধ করতে পারেন। শুকনো আঙ্গুরগুলি বের করে সেদ্ধ করতে ভুলবেন না।



শুকনো আঙ্গুর রক্তের ক্ষয় দূর করে:


মহিলাদের পুষ্টির অভাবে রক্তাল্পতা দেখা দেয়। রক্তাল্পতা এড়াতে চাইলে শুকনো আঙুর খান। শুকনো আঙুরে উপস্থিত আয়রন, ভিটামিন বি এবং তামা রক্তাল্পতা দূর করে। মুঙ্কে উপস্থিত কপার লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সহায়তা করে।


শুকনো আঙ্গুর সুরক্ষা:


শুকনো আঙুরে ওলেকানোয়িক অ্যাসিড থাকে যা দাঁতগুলি ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে পাশাপাশি দাঁতগুলির গহ্বরকেও সরিয়ে দেয়। শুকনো আঙ্গুর ব্যাকটিরিয়া থেকে দাঁতকে রক্ষা করে এবং দাঁতকে সুরক্ষা দেয়।



কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অম্লতা থেকে মুক্তি:


শুকনো আঙুরে ফাইবার থাকে যা পেট সুস্থ রাখে। রাতে ঘুমানোর আগে ৫ টি শুকনো আঙ্গুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

No comments: