Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

আপনি কি জানেন কোন দুধ খাওয়া কতটা উপকারী




 ছোটোবেলায় সকলেই কম বেশি একটি কথা বলা হয়, দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে বা দুধ না খেলে হবে না ভালো মেয়ে। আসুন জেনে নিন কোন দুধ খাওয়া সবচেয়ে ভালো। 


আয়ুর্বেদ গ্রন্থ অনুসারে দুধ গ্রহণ-এর আগের কিছু সাধারন নিয়মাবলী দেখে নিন একনজরে - 


 ১. সকালে গৃহীত দুধ ভারী হয় কারণ প্রাণীটি রাতে কোন শারীরিক ক্রিয়া করে না, অন্যদিকে সন্ধ্যায় দোয়ানো দুধ হালকা   হয় কারণ প্রাণী দিনের বেলা শারীরিক ক্রিয়ায় লিপ্ত থাকে।

২. দুধ যেহেতু সহজ পাচ্য নয়, তাই অতিরিক্ত গরম দুধ খেতে নেই। উষ্ণ দুধ পান স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকার।

৩.  কাঁচা দুধ হজমে সমস্যা ঘটায় তাই ব্যবহারের আগে দুধ জ্বাল করতে হবে।

৪.  টক স্বাদ, দুর্গন্ধযুক্ত এবং অস্বাভাবিক রঙযুক্ত দুধ গ্রহণ করবেন না।

৫. দুধে সম পরিমান  জল মিশিয়ে জ্বাল করে,  হালকা গরম হয়ে এলে পান করা অমৃতের মতো।


 

স্বাস্থ্যের জন্যে ছাগলের দুধের উপকারিতা - 

ছাগলদের স্বভাব অনুযায়ী তারা কম জল পান করে। এবং তারা ঝাল এবং তেতো স্বাদের পাতা খায় এবং প্রচুর শারীরিক কার্যকলাপ করে।  তাই ছাগলের দুধ গরুর দুধের চেয়ে হালকা হয়ে।  ছাগলের দুধ পান করলে হারানো যৌন শক্তিও ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে।  এছাড়া ছাগলের দুধ সহজে হজম হয়।  এবং ছাগলের দুধ নবজাতক বা ছোট বাচ্চাদের জন্য সুপারিশ করা হয়, কারণ এটি হালকা এবং হজম করা সহজ। এছারাও ছাগলের দুধ হজমে উন্নতি করে এবং হালকা ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। ছাগলের দুধ রক্তপাতজনিত ব্যাধি,  এবং টিবি রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।

 ডেঙ্গু জ্বরে ছাগলের দুধ পান করার পরামর্শ দেন অনেক ডাক্তার। 


স্বাস্থ্যের জন্যে গরুর দুধ কীভাবে উপকারী – 

বিশেষজ্ঞের মত অনুযায়ী গরুর দুধ মানসিক ক্ষমতা এবং শারীরিক শক্তি উন্নত করে।  গরুর দুধ স্বাদে মিষ্টি, এটি শরীরের টিস্যুগুলিকে পুষ্ট করে। এবং যারা শারীরিকভাবে দুর্বল  তাদের জন্য গরুর দুধ উপকারী। এছাড়া গরুর দুধে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে।  এটি প্রতিদিন  খাওয়া যেতে পারে এবং ঘি খাওয়ার সাথে সাথে এটি অ্যান্টি-এজিং এজেন্ট হিসাবে কাজ করে। এবং গরুর দুধ ক্লান্তি এবং তৃষ্ণা দূর করে।

No comments: