মহিলারা অবশ্যই ৩৫ বছর বয়সের পরেও মা হতে পারেন, জেনে নিন সেই বিষয়ে
৩৫ বছর পরে মা হওয়ার সুবিধা
৩৫ বছর বয়সে, বলা হয়ে থাকে যে মা তার বাচ্চাদের প্রতি আরও যত্নশীল হন। বয়সের সাথে বুদ্ধি এবং আর্থিক শক্তি আসে। সুতরাং, ৩৫ এর পরে উচ্চ আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। আর্থিক সহায়তায়, মহিলারা পরিবারের সহায়তা এবং শিশুর উন্নত শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারেন।
এটি বিশ্বাস করা হয় যে বয়স্ক মায়েদের বাচ্চারা বুদ্ধিমান হন। আরও বলা হয় যে ৩৫ বছর পরে মা হয়ে ওঠা মহিলাদের জীবন দীর্ঘ হয়। তবে, ৩৫ বছর পরে, নিরাপদ গর্ভাবস্থা উদ্বেগের একটি প্রধান কারণ।
কিছু প্রশ্ন প্রায়শই জিজ্ঞাসা করা হয় যেমন শিশুর সুরক্ষা, গর্ভপাতের সম্ভাবনা, সন্তানের স্বাভাবিক জন্ম ইত্যাদি। আপনি কয়েকটি বিষয় অনুসরণ করে গর্ভাবস্থা এবং প্রসবের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারেন।
প্রসবকালীন পরামর্শ- যদি আপনি ৩৫ বছর পরে মা হওয়ার কথা ভাবছেন তবে প্রথমে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিৎ। আপনার স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে ডাক্তার আপনাকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ এবং পরামর্শ দেবেন।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট ব্যবহার করুন - আপনি গর্ভবতী হলে খুব বেশি খাবেন না, তবে নিয়মিত ডায়েটে পুষ্টি অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনার শরীরটি আপনাকে এবং আপনার সন্তানের পর্যাপ্ত পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে তা নিশ্চিত করুন। এটি আরও বেশি খাবারের ব্যবহার দিয়ে করা যায় না তবে খাওয়ার পথে মনোযোগ দেওয়া উচিৎ। যাতে আপনি একটি স্বাস্থ্যকর ভারসাম্যযুক্ত খাদ্য পেতে পারেন।
প্রচুর অনুশীলন করুন - গর্ভাবস্থায় অনুশীলন করা জরুরি। প্রসবের সময় অতিরিক্ত ওজন আপনাকে সাহায্য করবে না। অতএব, প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন।
ধূমপান এবং অ্যালকোহল ছেড়ে দিন- গর্ভাবস্থায় ধূমপান এবং অ্যালকোহল আপনার সন্তানের পক্ষে খুব ক্ষতিকারক। চিকিৎসকরাও এটি গ্রহণের অনুমতি দেবেন না।
৩৫ বছর পরে গর্ভবতী হওয়ার ঝুঁকিগুলি :
যদি আপনি ৩৫ বছর পরে মা হতে চলেছেন তবে উচ্চ রক্তচাপ, গর্ভপাত, অকাল জন্ম এবং মৃত জন্মের সমস্যাটি পর্যবেক্ষণ করা উচিৎ। উচ্চ রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ করা না হলে এটি কখনও কখনও অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। ৩৫ বছর বয়সে অকাল মৃত জন্ম বা গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই সময়টি আপনার শরীর এবং আপনার সন্তানের উভয়ের যত্ন নেওয়া আরও কঠিন।
No comments: