প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিটটি চেক করার সঠিক সময় এবং নিয়ম

 মা হওয়া প্রত্যেক নারীরই স্বপ্ন।  প্রথম গর্ভধারণের সুখ আলাদাই হয়। যা কথায় বর্ণনা করা যায় না, সেই অনুভূতি কেবল অনুভব করা যায়।  

তবে অনেক মহিলাই প্রেগনেন্সি টেস্টের ব্যাপারে অনেক কিছু জানে না। অনেক মহিলাই জানেন না যে পিরিয়ড মিস হওয়ার কত দিন পর গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করা উচিৎ। এখানে  কখন এবং কীভাবে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করতে হবে সে সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হল।

পিরিয়ড মিস হওয়ার কত দিন পর গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করবেন? 

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, যেসব মহিলার  পিরিয়ড মিস হয়, তাদের পিরিয়ড মিস হওয়ার ১০ দিন পরে তাদের গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করা দরকার। কারণ শরীরে HCG হরমোনের মাত্রা বাড়ার সাথে সাথে এটি খুব স্পষ্ট ফলাফল দেয়।

 এই হরমোনকে হিউম্যান কোরিওনিক গোনাডোট্রপিন বলা হয়।  এটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  যখন একজন মহিলা গর্ভবতী হন, তখন এই হরমোনের মাত্রা খুব বেশি থাকে।

প্রেগন্যান্সি টেস্ট করার সময় যেসব দিক নজর দিতে হয় : 

 সকালে ঘুম থেকে ওঠার সাথে সাথে, যখন আপনার প্রথমবার প্রস্রাব পায় , তখন পরীক্ষার জন্য নমুনা নেওয়া উচিৎ।

  শুধুমাত্র খালি পেটে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করা উচিৎ।

 প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিটটি তার তারিখ চেক করে রাখুন।

প্রস্রাবের নমুনা নেওয়ার পরে, চা এবং কফি বা অন্যান্য জিনিস খেতে পারেন। তার আগে নয়।

 যদি আপনি বাড়িতে পরীক্ষা করতে সক্ষম না হন, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিন।