Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

রক্ত জমাট বাঁধার কিছু মারাত্মক দিক

 রক্ত জমাট বাঁধা মানে শরীরের এক জায়গায় রক্ত ​​জমে যাওয়া। যে কারো রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা হতে পারে।  যখন রক্ত ​​​​জমাট বাঁধতে শুরু করে,তখন রক্ত ​​একটি তরল থেকে জেলে পরিবর্তিত হতে শুরু করে, যা একটি জমাট-সদৃশ চেহারা ধারণ করে।  একে থ্রম্বোসিসও বলা হয়।



  কোথাও আঘাত লাগলে বা কেটে গেলে রক্ত ​​জমাট বাঁধা প্রয়োজন কারণ এটি শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্ত ​​বের হতে বাধা দেয়, কিন্তু যখন এই জমাট বাঁধা রক্ত শরীরের অভ্যন্তরে শিরা-উপশিরায় হতে শুরু করে তখন তা বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।



  এই ধরনের রক্ত ​​​​জমাট সবসময় নিজে থেকে বা স্বাভাবিকভাবে দ্রবীভূত হয় না বা রক্তে রূপান্তরিত হয়।  এই ধরনের পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং কখনও কখনও এমনকি মারাত্মকও হতে পারে।


রক্ত জমাট বাঁধার ব্যাধি দুই ধরনের হয়। একটি যার মধ্যে রক্তপাত হলে রক্ত ​​জমাট বাঁধে  এবং দ্বিতীয়টি- শিরা বা ধমনীতে রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা বা থ্রম্বোসিস একটি অপ্রত্যাশিত উপায়ে রক্ত ​​জমাট বাঁধতে পারে। যা শরীরের গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 


মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​জমাট বাঁধাকে স্ট্রোকও বলা হয়। মস্তিষ্কে হঠাৎ এবং দ্রুত রক্ত ​​​​জমাট বাঁধা মাথাব্যথা হতে পারে।


রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণ: রক্ত ​​জমাট বাঁধার বিভিন্ন উপসর্গ থাকে। এটা নির্ভর করে ক্লট তৈরি হয়েছে এবং এর আকার।  


শরীরে রক্ত ​​জমাট বাঁধার লক্ষণগুলোর মধ্যে কম্পন বা ক্র্যাম্পিং, ব্যথা, ফুলে যাওয়া, হাতের অংশ লাল হওয়া, হঠাৎ শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড বুকে ব্যথা এবং কাশি থেকে রক্ত ​​পড়া অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।


 মস্তিষ্কে রক্ত ​​জমাট বেঁধে হঠাৎ এবং তীব্র মাথাব্যথা, পক্ষাঘাত এবং অন্যান্য অনেক উপসর্গ দেখা দিতে পারে।  


পায়ে রক্ত ​​জমাট বাঁধার কারণে পায়ে ফোলাভাব হতে পারে। এই ফোলাভাব ডিভিটি এর লক্ষণ হতে পারে। 


 করোনারি ধমনীতে রক্ত ​​জমাট বাঁধলে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে বুকে বা বাহুতে শক্ত হওয়া, মাথা ঘোরা।


No comments: