Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

শিশুরাও ক্যান্সারের শিকার হয়, এই লক্ষণগুলো দেখলে সতর্ক হোন


ভুল খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে শিশুরাও ক্রমশই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।  এর মধ্যে একটি ক্যান্সার রোগ, যা শিশুদেরও দ্রুত কবলে নিচ্ছে।  গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় ২ লাখ শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারায়।  অথচ শিশুরা নির্বোধ এবং নিষ্পাপ।  এমতাবস্থায় সন্তানদের যথাযথ যত্ন নেওয়া পিতামাতার কর্তব্য।  সেই সঙ্গে তাদের স্বাস্থ্যের কোনো পরিবর্তন হলে তা উপেক্ষা না করে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।


 প্রতি বছর 15 ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক শিশু ক্যান্সার দিবস পালিত হয়।


 আন্তর্জাতিক শৈশব ক্যান্সার দিবস অর্থাৎ আন্তর্জাতিক শিশু ক্যান্সার দিবস প্রতি বছর 15 ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী মানুষকে ক্যান্সারের গুরুতর রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে পালিত হয়।  শিশুদের সুস্বাস্থ্যের জন্য এই দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


 ভারতে ক্যান্সারের ক্ষেত্রে 25% এর বেশি


 প্রসঙ্গত, গত কয়েক বছর ধরে সারা বিশ্বে ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে।  এর পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়মতো এই রোগ ধরলে এর চিকিৎসাও সম্ভব।  কিন্তু তারপরও সারা বিশ্বে ক্যানসারের ঘটনা দ্রুত বাড়ছে।  খবর অনুযায়ী, সারা বিশ্বের শিশুদের মোট ক্যান্সারের প্রায় 25 শতাংশই ভারতে।  এটি প্রতিরোধ করার জন্য, প্রত্যেকের জন্য এটি সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  এমন পরিস্থিতিতে আজ আমরা আপনাদের বলব শিশুদের ক্যান্সারের দৃশ্যমান লক্ষণ সম্পর্কে।  এমতাবস্থায় এসব উপসর্গ উপেক্ষা না করে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করাই ভালো।


 চলুন এবার বলি শিশুদের ক্যান্সারের দৃশ্যমান লক্ষণগুলো সম্পর্কে...


 ,  ক্ষুধামান্দ্য


 ,  শিশুর ঘুমের বঞ্চনা


 ,  ক্লান্তি বোধ, কোন কাজ ছাড়াই দুর্বল


 ,  জ্বর


 ,  শিশু জয়েন্ট এবং হাড়ের ব্যথার অভিযোগ করে


 ,  বারবার সংক্রমণ


 ,  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হতে শুরু করে।  এ কারণে সুস্থ হতে সময় লাগে।


 ,  শ্বাস নিতে অসুবিধা


 ,  শিশুর মধ্যে বিরক্তি



 বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুদের ক্যান্সার হওয়ার প্রধান কারণ সাধারণত তাদের জিনের ত্রুটি বলে মনে করা হয়।  এছাড়াও এটি বন্ধ করা যাবে না।  কিন্তু আপনার সন্তানের জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ঘটালে এবং সময়ে সময়ে চিকিৎসকের কাছে পরীক্ষা নিরীক্ষা করলে এর চিকিৎসা সম্ভব।

No comments: