Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

এই উপায়ে ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পান

 





যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, তা হলে চন্দনের তেল বা পেস্ট ব্যবহার করুন নিশ্চিন্তে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য চন্দনের গুঁড়ো আর মুলতানি মাটির সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। এবার জেনে নিন কোন কোন সমস্যায় চন্দন আপনাকে আরাম দিতে সক্ষম।




কাজ করে অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে:

 চন্দনের তেলে অ্যান্টিসেপটিক তত্ত্ব থাকে বলেই তা ব্রণ নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। অ্যালার্জি বা চুলকানি নিয়ন্ত্রণেও এর ব্যবহার হয়। সামান্য হলুদ, কর্পূর আর চন্দনের প্রলেপ সারা রাত লাগিয়ে রাখলে ব্ল্যাকহেড আর ব্রণর সমস্যা থেকে নিশ্চিতভাবেই মুক্তি পাবেন।


বলিরেখার কবল থেকে ত্বক বাঁচাতেও চন্দন তেল কার্যকর: 

সময়ের আগেই ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয় মূলত তিন-চারটি কারণে। তার মধ্যে আছে আর্দ্রতার অভাব, সূর্যালোক, দূষণ ও ধুলো -- খুব ভালো করে মুখ পরিষ্কার করলেও তার ক্ষতিকর প্রভাব পুরোপুরি মুছে ফেলা যায় না। তাই চন্দনের গুঁড়ো, ডিমের সাদা অংশ আর মধু মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করুন মুখে। ত্বক টানটান ও ঝলমলে থাকবে।


নিয়মিত ব্যবহারে আপনার শরীর হয়ে উঠবে সুগন্ধি:

 চন্দনের তেলের অপূর্ব গন্ধ আপনাকে ঘিরে রাখবে অনেক বেশিক্ষণ, ডিওডোরান্ট বা পারফিউমের অতিরিক্ত ব্যবহার যাঁরা কমাতে চাইছেন, তাঁরা চন্দনের উপর আস্থা রাখতে পারেন


রোদে পোড়া ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল: 

রোদে পোড়া ত্বকে আবার আগের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে চাইলে চন্দনের ব্যবহার করুন। চন্দনের তেলে আলফা স্যানটালোল নামক একটি উপাদান থাকে যা মেলানিনের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। ত্বক উজ্জ্বল করে তোলার নানা ক্রিমেও চন্দনের তেলের ব্যবহার দেখা যায়।


প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম: 

চন্দনের তেলে এমন কিছু উপাদান থাকে যা অক্সিডেটিভ এনজ়াইমে সমৃদ্ধ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে দারুণ কার্যকর। যে সব কেমোকাইন ও সাইটোকাইনের প্রভাবে ইনফ্লামেশন বাড়ে, তার উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে চন্দনের তেল। সোরিয়াসিসের মতো নাছোড় সমস্যা সারাতেও চন্দনের ব্যবহার হয়। তবে চন্দনের তেল কখনও সরাসরি ব্যবহার করা উচিত নয়, সব সময় নারকেল,আমন্ড, অলিভ বা অন্য কোনও ক্যারিয়ার অয়েলের সঙ্গে তা মিশিয়ে নেবেন।

No comments: