সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ চিনুন এভাবে
সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: এখন ৩০ বছরের কম বয়সীরাও হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে। যার জেরে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। হার্ট অ্যাটাকও অনেক ক্ষেত্রে নীরব।
হৃদপিন্ডে হঠাৎ আক্রমণ
সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: গত কয়েক বছরে হৃদরোগ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।কোভিড মহামারীর পর থেকে হৃদরোগ ক্রমাগত বাড়ছে। অনেক ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকও হয় নীরবে। বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন যে নীরব হার্ট অ্যাটাকের কোনো লক্ষণ নেই, কিন্তু সত্যিই কি তাই?
চিকিৎসকরা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরে সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বাড়ছে। অনেক ক্ষেত্রে হৃদরোগ না থাকলেও নীরব হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থেকে যায়। যখন এটি ঘটে তখনও বুকে তীব্র ব্যথা হয় না, তবুও হার্ট অ্যাটাক হয়। অনেক ক্ষেত্রে নীরব হার্ট অ্যাটাকও মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটি যেকোনো বয়সে ঘটতে পারে, যদিও 50 বছর বয়সের পরে ঝুঁকি বেশি থাকে। নীরব হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে বেশি।
50 বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যেও ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এই সমস্যার কারণে ডায়াবেটিক রোগীরা বুকে ব্যথা অনুভব করেন না। এমন পরিস্থিতিতে সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক হয় কিনা আগে থেকে জানা না গেলেও সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকের কিছু লক্ষণ রয়েছে।
এগুলো নীরব হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
হঠাৎ ঘাম হওয়া যাতে শরীর ঠান্ডা লাগে, শ্বাসকষ্ট, পেট ব্যথা
এতে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ বলভীর সিং-এর মতে, ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং দুর্বল জীবনযাত্রার কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বাড়ছে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল পানও এর একটি বড় কারণ। এ ছাড়া খাবারে অতিরিক্ত চর্বি এবং মানসিক চাপও হৃদরোগের প্রধান কারণ। এটি এড়াতে খাবারের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন এবং মানসিক চাপ নেবেন না। এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়।
প্র ভ
No comments: