এই টিপসগুলির সাহায্যে ত্বকের আভ্যন্তরীণ যত্ন নিন আজ থেকেই
প্রতি দিন তিন লিটার করে জল খাবেন। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্রিয়াকলাপ স্বাভাবিক থাকবে।
বছরের সব ঋতুতেই চেষ্টা করবেন সানস্ক্রিন ব্যবহার করার।
নতুন প্রসাধন সামগ্রী কেনার আগে দু’বার ভাববেন। কারণ হতে পারে আপনার কাছে হয়তো আগের জিনিসগুলিই এখনও শেষ হয়নি।
নিজের ত্বকের ধরন অনুযায়ী ত্বকের যত্ন নেবেন।
শুধু মুখের ত্বকে যত্ন নয়, শরীরের ত্বক ভাল রাখতেও নিয়মিত স্ক্রাব করুন।
শীতকালে তো বিশেষ করে, তবে অন্যান্য ঋতুতেও ব্যবহার করবেন ময়শ্চারাইজার।
রূপটানে ব্যবহৃত স্পঞ্জ, ব্রাশ, তুলি, ব্লেন্ডার ভাল করে পরিষ্কার করে রাখবেন
প্রাতরাশের গুরুত্ব: সকালের নাশতা আপনার ত্বককে সুন্দর রাখতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। এতে আপনার ত্বকের অভ্যন্তরীণ পুষ্টির জোগান আসবে। তরমুজ, কলা, স্ট্রবেরির মতো পানিসমৃদ্ধ ফল খান। আর সবজি কেবল ত্বকের জন্য উপকারী নয়, হৃদ্রোগের ঝুঁকিও কমাবে। তাই নাশতায় রুটি-মাখন ছেড়ে এখন থেকে ফল ও সবজির সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করুন।
সূর্য থেকে সুরক্ষা: টমেটোতে আছে লাইকোপিন নামের একটি উপাদান, যা আপনার ত্বককে সূর্য থেকে রক্ষা করবে। প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখার পাশাপাশি ত্বকে সরাসরিও লাগাতে পারেন টমেটো। এ ক্ষেত্রে লেবু, দই, মধু ও টমেটোর মিশ্রণ বেশ উপকারী।
জ্বালাপোড়া রোধ: জ্বালাপোড়া রোধ করার জন্য ত্বক ঠান্ডা রাখা দরকার। দারুচিনি গুঁড়া ও মধুর মিশ্রণ ত্বকে প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন প্রশান্তি। এতে মেছতাও প্রতিরোধ করা যায়। তবে যেসব খাবার খেলে আপনার অ্যালার্জি হয়, সেগুলো বর্জন করুন।
তৈলাক্ততা নিয়ন্ত্রণ: বেসন, লেবুর রস, গোলাপজল ও কয়েক ফোঁটা দুধের মিশ্রণ ত্বকে লাগান। এতে তেলতেলে ভাব দূর হবে। মুখে লাগানোর পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলুন।
মিশ্রণের জাদু: খাবারের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। ঘরে তৈরি খাবার খান। সোডা বা ঠান্ডা পানীয়ের চেয়ে দুধ আর ফলের মিশ্রণই বেশি ভালো।
খাবারে বাছবিচার: মেছতা বা তৈলাক্ততার সমস্যা থাকলে শর্করা বা মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। ত্বকের যত্নে আমিষ ও শাকসবজিই বেশি উপকারী।
No comments: