বাংলাদেশ জুড়ে প্রেতাত্মাদের তান্ডব , মহা আতঙ্কে নেতারা
বাংলাদেশের অন্য়তম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমি সব সময় চেয়েছি তৃনমূলকে ঐক্যবদ্ধ করতে। তৃনমূলের মতামতকে প্রাধান্য দিতে,কারণ তৃনমূলের মতামত ছাড়া কোন রাজনৈতিক দল শক্তিশালী হতে পারে না। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫টায় পটুয়াখালী ক্লাবে ভার্চুয়াল মিটিংয়ে পটুয়াখালী জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্যেশ্যে এসব কথা বলেন।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রিয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী, প্রশিক্ষন বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন, সহ প্রচার সম্পাদক মুনির হোসেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক আবদুর রশিদ চুন্নু মিয়া, সদস্য সচিব ¯েœহাংষু সরকার কুট্টি জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মাকসুদ আহম্মেদ বায়েজীদ পান্না,কাজী মাহবুব,মোশতাক আহম্মেদ,এ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান টোটন,কামালহোসেন,মনিরুল ইসলাম লিটন,মিজানুর রহমান ,আলমগীর হোসেনবাচ্চু,ফারজানা রুমা প্রমুখ।
তিনি বলেন, তৃনমূলকে আগলে রাখতে হবে। গত পনের বছর ধরে এই তৃনমূলের নেতাকর্মীরা অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে, দলকে ভালবেসেছে। যারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল তারা সেটি পারেনি। কারণ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির লাখ লাখ তৃনমূলের নেতাকর্মীরা রাজপথ দখল করেছে।দলকে সুসংগঠিত করতে হলে এই তৃনমূলের নেতাকর্মীদের সামনের সারিতে রাখতে হবে।
তারেক রহমান আারোও বলেন “আগামীদিনের রাজনীতি অনেক কঠিন,স্বৈরাচারী সরকারের পতন হলেও সব শেষ হয়ে যায়নি, তাদের প্রেতœাতারা বিভিন্ন চেহারায় এখনো অবস্থান করছে।দেশে বিদেশে এখনো বিএনপিকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। জনগনের মন এবং চাহিদা বুঝে রাজনীতি করুন। জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন হলে রাজনীতির মাঠে টেকা যায়না।সংগঠন বিরোধী কোন কার্য কলাপে লিপ্ত হয়ে জনমনে আতকং সৃষ্টি করলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না, সে দলের যত বড় নেতাই হোক।এ ক্ষেত্রে তিনি ময়মনসিংহ ও চট্রগ্রামে দলের নেতাকর্মীদের সংগঠন বিরোধী উচ্ছৃঙ্খল আচরনের জন্য বহিস্কারের করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
এ সময় কয়েক হাজার নেতাকর্মী এ সময় কয়েক হাজার নেতাকর্মী পটুয়াখালী ক্লাবের বাইরে অপেক্ষা করছিল।
No comments: