Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা: সস্তার এই ফল খেলেই ইউরিক অ্যাসিড থাকবে নিয়ন্ত্রণে


 ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা সাধারণ হয়ে উঠছে।  এ কারণে মানুষ হাড় ও জয়েন্ট সংক্রান্ত নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে শুরু করেছে।  জয়েন্টে ব্যথা, পেশী ফুলে যাওয়া এবং জ্বালাপোড়া প্রায়ই উচ্চ ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের মধ্যে দেখা যায়।  এমন পরিস্থিতিতে সঠিক সময়ে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে বাতের ব্যথা হতে পারে।  তাই, আপনি যদি বর্ধিত ইউরিক অ্যাসিড কমাতে চান, তাহলে ওষুধ ছাড়াও আপনি আপনার ডায়েটে কিছু ফল অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যা আপনাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।


এই ফলের মধ্যে একটি হল কলা।  কলায় এমন অনেক গুণ রয়েছে যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।  এমন পরিস্থিতিতে, আজ আমরা আপনাকে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কলা খাওয়ার উপায় এবং কোন সময়ে খাওয়া উচিত তা বলব।

ইউরিক এসিডে কলা খুবই উপকারী

কলাতে ভালো পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে, যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে তা দূর করতে সাহায্য করে।  এর পাশাপাশি কলায় প্রোটিন এবং পিউরিনের পরিমাণ কম থাকে, যার কারণে এটি ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।  এই ফলটিতে ভিটামিন সিও পাওয়া যায়, যা একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

কিভাবে কলা সেবন করবেন

ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের প্রতিদিন 3 থেকে 4টি কলা খাওয়া উচিত।  আপনি চাইলে দুধের সাথে মিশিয়েও খেতে পারেন বা এর শেকও পান করতে পারেন।  আপনি আপনার প্রয়োজন এবং স্বাদ অনুযায়ী এটি খেতে পারেন।  মনে রাখবেন যে সকালে এবং রাতে খালি পেটে এটি খাওয়া এড়িয়ে চলুন।  দুপুরের দিকেও খেতে পারেন।

কলা এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়

কলায় রয়েছে ফাইবার যা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।  এটি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ফুলে যাওয়া পেটের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।  কলা ফোলেট এবং আয়রন উভয়ই সমৃদ্ধ, যা রক্তাল্পতা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।  এর পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ এবং ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ কলাও চোখের জন্য খুবই ভালো বলে মনে করা হয়, এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

No comments: