Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

পেট ব্যাথার রামবাণ ! শিশুদের এই পাহাড়ি ফলের রসের স্বাদ নিতে দিন, তারা তাৎক্ষণিক উপশম পাবেন।

 


উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বরের মতো পাহাড়ি এলাকায় এখনও ঐতিহ্যগত ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করা হয়, যা প্রায়ই কার্যকর প্রমাণিত হয়।  শীতকালে বাচ্চাদের পেটের ব্যথা (পেটে সর্দি) থেকে মুক্তি পেতে, এখানে একটি বিশেষ প্রতিকার অবলম্বন করা হয়েছে: মধুর সাথে ডালিমের রস খাওয়ানো।


শীতকালে শিশুদের পেট ঠান্ডার সমস্যা দেখা যায়।  ভুল খাদ্যাভ্যাস এবং ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে এই সমস্যা বাড়ে।  ডালিমের রস এবং মধুর মিশ্রণ এই সমস্যা দূর করার একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়।  মাত্র চার ফোঁটা তাৎক্ষণিকভাবে শিশুদের পেটের ব্যথা দূর করতে পারে।  এই মিশ্রণের মাত্র চার ফোঁটা শিশুকে খাওয়াতে হবে, এতে শিশুর পেটের ব্যথা নিমিষেই সেরে যাবে।

ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে স্থানীয় মানুষের মতামত
বাগেশ্বরের স্থানীয় মহিলা কিরণ পান্ডে বলেন যে তিনি এই পদ্ধতিটি তার বড়দের কাছ থেকে শিখেছেন, আজ তিনি তার বাচ্চাদের এই প্রতিকার সম্পর্কে বলেন এবং অনেকবার এই প্রতিকার দিয়ে তিনি তার বাচ্চাদের পেটের ঠান্ডা নিরাময় করেছেন।  তিনি বলেন, ডালিমের জুস শুধু পেটের ঠাণ্ডা থেকে মুক্তি দেয় না, এর নিয়মিত সেবন ভবিষ্যতে এ ধরনের সমস্যার ঝুঁকিও কমায়।  ডালিমের রসে মধু যোগ করলে এর প্রভাব দ্বিগুণ হয়, কারণ মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়।

  ডালিম ও মধুর মিশ্রণ এভাবে তৈরি করবেন..?  
এটি তৈরি করতে, প্রথমে তাজা ডালিম নিন এবং এর বীজগুলিকে ভাল করে গুঁড়ো করে এর রস বের করুন, এতে এক চিমটি মধু এবং দুই চিমটি ডালিম যোগ করুন এবং ভাল করে মেশান।  শিশুকে অবিলম্বে এই মিশ্রণের স্বাদ নিতে দিন।  মনে রাখবেন এটি ফ্রিজে রাখবেন না, কারণ এর তাজা মিশ্রণ ঠান্ডা নিরাময়ে কার্যকর প্রমাণিত হয়।

ব্যবহারের পদ্ধতি
এই মিশ্রণটি সকালে খালি পেটে শিশুদের খাওয়ান।  এর দুই ফোঁটা ছোট বাচ্চাদের জন্য যথেষ্ট।  এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার দিলে শিশুর পেটব্যথা ও ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।  দাদিমের রস হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং গ্যাসের সমস্যাও দূর করে।  মধুতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  দাদিম এবং মধুর মিশ্রণ একটি ঘরোয়া প্রতিকার যা তাৎক্ষণিক ত্রাণ প্রদান করে।

শীতে শিশুদের পেট ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে ব্যবহারের পদ্ধতি
এই মিশ্রণটি সকালে খালি পেটে শিশুদের খাওয়ান।  এর দুই ফোঁটা ছোট বাচ্চাদের জন্য যথেষ্ট।  এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার দিলে শিশুর পেটব্যথা ও ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।  দাদিমের রস হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং গ্যাসের সমস্যাও দূর করে।  মধুতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  দাদিম এবং মধুর মিশ্রণ একটি ঘরোয়া প্রতিকার যা তাৎক্ষণিক ত্রাণ প্রদান করে।

শীতে শিশুদের পেট ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে দাদিম ও মধুর এই ঘরোয়া প্রতিকার খুবই সহজ এবং কার্যকরী।  পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এসব প্রতিকারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে উন্নত স্বাস্থ্যের ধন, আর এই পদ্ধতিগুলো নিরাপদও বটে।  ঘরে বসেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে পেট ব্যথার সমস্যা সহজেই সেরে যায়।ব্যবহারের পদ্ধতি
এই মিশ্রণটি সকালে খালি পেটে শিশুদের খাওয়ান।  এর দুই ফোঁটা ছোট বাচ্চাদের জন্য যথেষ্ট।  এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার দিলে শিশুর পেটব্যথা ও ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।  দাদিমের রস হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং গ্যাসের সমস্যাও দূর করে।  মধুতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  দাদিম এবং মধুর মিশ্রণ একটি ঘরোয়া প্রতিকার যা তাৎক্ষণিক ত্রাণ প্রদান করে।

শীতে শিশুদের পেট ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে ডালিম ও মধুর এই ঘরোয়া প্রতিকার খুবই সহজ এবং কার্যকরী।  পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এসব প্রতিকারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে উন্নত স্বাস্থ্যের ধন, আর এই পদ্ধতিগুলো নিরাপদও বটে।  ঘরে বসেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে পেট ব্যথার সমস্যা সহজেই সেরে যায়।ডালিম ও মধুর এই ঘরোয়া প্রতিকার খুবই সহজ এবং কার্যকরী।  পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এসব প্রতিকারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে উন্নত স্বাস্থ্যের ধন, আর এই পদ্ধতিগুলো নিরাপদও বটে।  ঘরে বসেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে পেট ব্যথার সমস্যা সহজেই সেরে যায়।

সতর্কতা  
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য মধু ব্যবহার করবেন না।  ডালিমের রস অতিরিক্ত পরিমাণে দেবেন না, কারণ এটি অ্যাসিডিক।  উপরের পদ্ধতি অনুযায়ী খাওয়ালে সমস্যা চলে যাবে, কিন্তু তারপরও যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।


দাবিত্যাগ: এই সংবাদে দেওয়া ওষুধ/ওষুধ এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সাথে কথোপকথনের উপর ভিত্তি করে।  এটি সাধারণ তথ্য, ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়।  তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই যেকোনো কিছু ব্যবহার করুন।

No comments: