Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

শীতে সুপারফুড বিটরুট খেলে এই স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়, আজই এটি আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন


 শীত এলেই আমরা অলস হতে শুরু করি।  আমাদের সবসময় মনে হয় কম্বলের নিচে লুকিয়ে থাকি।  আমরা দুপুরের রোদে বাইরে যেতে চাই না বা ব্যায়াম করতেও এনার্জি বোধ করি না।  এ কারণে শরীরে প্রচুর মিনারেল ও ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেয়।  যার কারণে শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করে নানা ধরনের রোগ।  তাই এসবের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ডাক্তাররা প্রায়ই শীতকালে সুপারফুড বিটরুট (বিটরুটের উপকারিতা) খাওয়ার পরামর্শ দেন।  কারণ এটিকে আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা ওজন কমাতে এবং লিভার পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।




সুপারফুড বিটরুট এসব গুণের খনি

তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক সাধারণ মানুষের রান্নাঘরে থাকা সুপারফুড বিটরুটে (চুকুন্দর কে ফায়েদে) পাওয়া বৈশিষ্ট্যগুলি, যা ডাক্তাররা দৈনন্দিন জীবনে অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন।  চিকিৎসক পুষ্টিবিদ শিল্পা মিত্তাল জানান, বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন সি, ফোলেট, পটাশিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।  এটি রক্ত ​​বিশুদ্ধ করতে এবং রক্ত ​​প্রবাহকে উদ্দীপিত করতেও সাহায্য করে।  বিটরুট হল একটি শীতকালীন সবজি যা আপনাকে শীতের মাসে সুস্থ ও উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।



শীতকালে বিটরুট খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা নিম্নরূপ:

হৃদরোগের ঝুঁকি কমে: বিটরুট একটি বিশেষ ধরনের সবজি যা বিটা ভালগারিস রুবরা বা লাল বিটরুট নামেও পরিচিত।  পুষ্টিগুণে ভরপুর বিটরুট পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা হৃদরোগ কমায়।


সঠিক রক্ত ​​সঞ্চালন বজায় রাখে: এটি শরীরের ফোলাভাব কমাতেও কাজ করে।  বিটরুটের রস হার্ট এবং ফুসফুসের জন্য খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।  এর থেকে প্রাপ্ত নাইট্রিক অক্সাইড পেশীতে সঠিক রক্ত ​​সঞ্চালন বজায় রাখতে সাহায্য করে।


ওজন কমাতে কার্যকরী: এটি শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।  এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।  যার কারণে এর ফাইবার পেট সংক্রান্ত সমস্যা কমানোর পাশাপাশি ওজন কমাতে কার্যকর।

লিভারকে হিট এবং ফিট রাখে: বিটরুটের রসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি-৬ এবং আয়রন।  এটি লিভারের জন্য অত্যন্ত উপকারী এটি লিভারকে প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে এবং শরীর থেকে টক্সিন অপসারণের ক্ষমতা বাড়ায়।

হার্ট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকেও রক্ষা করে।  এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য একজন ব্যক্তিকে সুস্থ রাখে এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়।

No comments: