Politics

[Politics][bleft]

West Bengal

[West Bengal][grids]

World

[World][bsummary]

National

[National][twocolumns]

পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যায় কুমড়োর বীজের উপকারিতা


 আসলে কুমড়ার বীজ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।  এতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে।  যেমন- ফাইবার, প্রোটিন, মিনারেল, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ যথেষ্ট।  শুধু তাই নয়, জিঙ্ক, আয়রন, প্রোটিন, ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ রয়েছে যা আমাদের সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।  এটি শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই খুব ভালো নয়, পিরিয়ডের সময় এটি সেবন করলেও এটি খুবই উপকারী।  পিরিয়ড সংক্রান্ত অনেক সমস্যায় কুমড়ার বীজ খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়।  তো চলুন জেনে নেই এর উপকারিতা।



পিরিয়ডের সময় কুমড়োর বীজ খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

ক্র্যাম্প থেকে মুক্তি দেয়

সাধারণত পিরিয়ডের সময় প্রচুর ক্র্যাম্প হয়।  এই সময়ে কুমড়ার বীজ সেবন করলে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়।  কারণ, এতে রয়েছে জিনসিয়াম যা জরায়ুর পেশিকে শিথিল করে।

রক্ত প্রবাহ বজায় রাখে

পিরিয়ডের সময় খুব বেশি রক্তক্ষরণ হয়, যা শরীরে রক্তের ঘাটতিও হতে পারে।  কুমড়োর বীজে রয়েছে আয়রন, যা রক্তস্বল্পতাও দূর করে।  কারণ কুমড়ার বীজে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন পাওয়া যায়।

মেজাজ এবং ঘুম উন্নত

এটি সাধারণ যে পিরিয়ডের সময় মেজাজের পরিবর্তন ঘটে।  এমন পরিস্থিতিতে কুমড়ার বীজ খেলে মেজাজ ও ঘুমের চক্রের উন্নতি হয়।  কারণ এতে থাকে সেরোটোনিন, যা মেজাজ, ঘুম এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

ফোলাভাব চলে যায়

কুমড়ার বীজ খেলে ফুলে যাওয়া সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।  পিরিয়ডের সময় এই সমস্যাটা অনেক বেশি দেখা যায়।  এটি পেশীতে চাপ কমায় এবং ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়।

আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়

পিরিয়ডের সময় রক্তপাতের কারণে অনেক মেয়ের মধ্যে আয়রনের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।  এমন পরিস্থিতিতে আপনি যদি কুমড়োর বীজ খান তাহলে আপনার আয়রনের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

No comments: